• সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৬:২৩ অপরাহ্ন

যাদের নেতৃত্বে অলিতে গলিতে ছড়িয়ে গেল জাল টাকা

Reporter Name / ১১ Time View
Update : শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

যাদের নেতৃত্বে অলিতে গলিতে ছড়িয়ে গেল জাল টাকা। নাই কোন প্রশাসনের তৎপরতা। আজিজ,সাইফুল, নাজিম, ও লুৎফুর রহমান সহ , এই ৪ বাহিনীর সিন্ডিকেট।

ডেক্স নিউজ কক্সবাজার।

যাদের নেতৃত্বে অলিতে গলিতে ছড়িয়ে গেল জাল টাকা
প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া উপজেলা কলাউজান ইউনিয়নের জয়নগর নামে একটি গ্রামের জাল টাকার বানানোর কারখানা তৈরি করেন বলে  জানা যায়।

এসব তথ্য বেরিয়ে আসে অনুসন্ধান টিমের হাতে।

গত কয়েকদিন ধরে একটি অনুসন্ধান টিম বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে এসব চঞ্চলক তত্ত্ব বেরিয়ে আসে।

যাদের মধ্যে রয়েছে জাল টাকার বানানোর গডফাদার হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।
তার নেতৃত্বে পুরো বাংলাদেশের ছড়িয়ে গেল জাল টাকা তার রয়েছে জাল টাকা বানানোর মেশিন। প্রশাসন তাকে বারবার গ্রেফতার করা হলেও বন্ধ হয়নি তার জাল টাকার ব্যবসা।

তার সিন্ডিকেটের হয়েছে।
১/লোহাগড়া থানার পুলিশের  সাবেক  দালাল হিসেবে পরিচিত,  মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
২/কলাউজান  ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও আদারচর  ৯ নম্বর ওয়ার্ড লতিয়ার পাড়া গ্রামের  মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন( প্রকাশ ডলা আজিজ।)
৩/কলাউজান ইউনিয়নের আরেক সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও জয়নগর গ্রামের মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান।

উল্লেখ্য।
লোহাগাড়া থানার অন্তর্গত কলাউজান ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের কৃতি সন্তান মোঃ নাজিম উদ্দিনের নেতৃত্বে ও চার বাহিনীর সহযোগিতায় চট্টগ্রাম কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলা সহ বিভিন্ন গ্রামে অঞ্চলে। ছড়িয়ে গেল জাল টাকা।

গত কিছুদিন আগে। নাজিম ও সাইফুল ইসলাম কে জাল টাকা ও মাদকসহ পুলিশ গ্রেফতার করা হলো  কারাগার থেকে বের হয়ে আবারো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে এমন তথ্য বেরিয়ে আসে।

কিন্তু প্রশাসনের চোখ পাখি দিয়ে। এলাকায় ওপেন মানুষের কাছে ভালো সাজিয়ে জাল টাকার ও মাদক  ব্যবসার চালিয়ে যাচ্ছে  আজিজ এবং লুৎফর রহমান।

এই বিষয় নিয়ে আমরা স্থানীয়  সূত্র জানতে পারি।
নাজিম উদ্দিন ও সাইফুল ইসলামকে বারবার গ্রেফতার করা হলো। এখনো পর্যন্ত প্রশাসনের ধারা ছোঁয়ার বাইরে আজিজ ও লুৎফর রহমান।
এই বিষয় নিয়ে স্থানীয়  কয়েক জনের সাথে কথা বলে জানতে পারি। নাজিম উদ্দিন এর যেই সিন্ডিকেট টি রয়েছে তাদের কে যদি অতি শীগ্রই গ্রেফতার করা না হয়।দেশে এবং বিভিন্ন এলাকায় জাল টাকা প্রচার করার কারণে সাধারণ মানুষ ভোগান্তি শিকার হচ্ছে বলে জানান স্থানীয় জনসাধারণ।

এই বিষয় নিয়ে মঠোর ফোনে আজিজ এর সাথে যোগাযোগ করা হলে । আজিজ গণমাধ্যম কর্মীকে
মিথ্যা ও বৃত্তিহীন চাঁদা দাবি করেন বলে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে আজিজ নিজেই গণমাধ্যম কর্মী কে ফোন করে বড় অংকের টাকা পয়সা দিয়ে দামা ছাফা দেওয়ার চেষ্টা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category