স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত শিকদার কক্সবাজার। 

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার।

কক্সবাজার পর্যটন অঞ্চল সুগন্ধা পয়েন্টের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক  সিগাল পয়েন্টের ঝিনুক ও  ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির সম্মানিত সভাপতি। মোহাম্মদ জালাল  আহমেদর  বিরুদ্ধে। অনলাইন ভিত্তিক একটি সোশ্যাল মিডিয়া তার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করায়।

সমালোচনার ঝড়হয়ে উঠেছে  মার্কেট সমিতির ও দোকান কর্মচারীদের মুখে,।

কিন্তু এই বিষয় নিয়ে মার্কেট সমিতির দোকান কর্মচারীরা দাবি করেন।

দীর্ঘ ১৭টি বছর স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা থাকা অবস্থায়। সুগন্ধা পয়েন্টের বালিয়াড়িতে যেসব ভ্রাম্যমাণ ঝিনুকের দোকান রয়েছে। এইসব দোকান কিছুদিন পর পর হাইকোর্টের আদর্শে উচ্ছেদ করা হয়।

কিন্তু এসব ভ্রাম্যমান ঝিনুকের দোকানকে স্থায়ীভাবে করার লক্ষ্যে ও ২০ হাজার পরিবার কে সাথে নিয়ে কক্সবাজারের যেসব বড় বড় আওয়ামী লীগের নেতারা ছিল তাদের বাসায় যাওয়া লাগত।

মার্কেটের বিষয় নিয়ে জালাল আহমেদ কে।

এই বিষয় নিয়ে জালাল আহমদ দাবী করেন।

আমি ২০ হাজার পরিবারকে রক্ষা করতে গিয়ে কক্সবাজারে যেসব বড় বড় আওয়ামী লীগের নেতা রয়েছে তাদের বাসায় আমার যাওয়া লাগত আমার শুধুমাত্র বালিয়াড়িতে ভ্রাম্যমান দোকানগুলো রক্ষা রক্ষা করার জন্য

ভুক্তভোগী জালাল আহমেদ আরো দাবি করেন।

আমি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীর সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম আমি কক্সবাজার পর্যটনের অঞ্চলের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি দায়িত্বে ছিলাম। দীর্ঘটি বছর স্বৈরাচারীর হাতে নির্যাতন নিপীড়ন হয়। গত ১৬ ফেব্রুয়ারী আমার বিরুদ্ধে অনলাইন ভিত্তিক সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা সংবাদ প্রচার করায়।

আমাকে শ্রমিক দলের পর্যটন অঞ্চলের সভাপতি পদ থেকে বহিষ্কার করে।

কিন্তু আমি এই বিষয় নিয়ে। বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী জননেতা এ,পি,এস, সালাউদ্দিন আহাম্মেদ মহাদয় প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি অতি শীগ্রই আইন আনুক ভাবে তদন্ত করে পুনরায় আমাকে পর্যটন অঞ্চলের আমি যে দায়িত্ব ছিলাম আমার দায়িত্বটি আবারো ফিরিয়ে দেওয়ার বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।