স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত সিকদার কক্সবাজার।
৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হলো পরিবর্তন হয়নি স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের কক্সবাজার ঝিলংজা ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমের অনিয়ম ও দুর্নীতি।
গত কয়েকদিন ধরে একটি অনুসন্ধান টিম আলমের তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে। অনুসন্ধান টিমের হাতে বেড়িয়ে এলে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।
কক্সবাজার পৌরসভা ১২ নম্বর ওয়ার্ড ডিসি পাহাড় এলাকায় ২০০৬ সালের সরকার থেকে বরাদ্দ নেওয়া খাস জমিতে দলীয় প্রভাব বিস্তার করে বহুতল ভবন নির্মাণ করেন ঝিলংজা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলম।
কিন্তু অনুসন্ধান টিমের তথ্য অনুযায়ী।
ডিসি পাহাড় এলাকায় স্থানীয় জনসাধারণের সাথে কথা বলে জানাযাই।
দীর্ঘ ১৭ টি বছর স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা থাকা অবস্থায়।
মোহাম্মদ আলম আওয়ামী লীগের দায়িত্ব থাকার কারণে।কক্সবাজার পৌরসভা ১২ নম্বর ওয়ার্ড ডিসি পাহাড় এলাকায় বিভিন্ন অসহায় মানুষের কাছ থেকে কেড়ে নেয়,জায়গা জমিন।এবং বিভিন্ন ভাবে,পরিকল্পিত করে অসহায় মানুষদের বসত ভিটা ছাডা করেন,
এই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলম।
এবং সে সকল কেড়ে নেওয়া জায়গা জমিতে অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে বহুতল ভবন নির্মাণ। শত শত পরিবারকে অসহায় করে বাড়ি নির্মাণ করে,অনেকের কাছে বিক্রি করে আত্মসাৎ করে লক্ষ লক্ষ টাকা।
আওয়ামী লীগ সরকার পতন হওয়ার পরও থেমে নেই তার এসব দুর্নীতি। কিছুদিন ধরে ডিসি পাহাড়ে অবৈধভাবে আবারো বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ চলমান রেখেছেন স্বৈরাচর আওয়ামী লীগ এর এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদ মোহাম্মদ আলম।
অনুসন্ধান টিমের প্রশ্নের জবাবে মোঃ আলম বলেন, ২০০৬ সালে সরকার থেকে বরাদ্দকৃত জায়গায় ভবন নির্মাণ করতে কোন অনুমোদিত কাগজপত্র লাগেনা।এবং কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চোখ ফাকি দিয়ে। বহুতল ভবন নির্মাণ করেন।
উল্লেখ্য, জুলাই এর অভ্যন্তরে ৫ আগস্ট এর আগে কক্সবাজার ছাত্র জনতার বিভিন্ন মিছিলে। আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনী হিসাবে ছাত্রদের উপর গুলি বর্ষণ করেন। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলম।
৫ আগস্টের পর কক্সবাজার সদর মডেল থানায়।
আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ আলমের বিরুদ্ধে দুইটি হত্যা মামলা দায়ী করেন ছাত্র-জনতা।
কিন্তু এই বিষয় নিয়ে প্রশাসনের নাই কোন তৎপরতা।
স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ এর নেতা মোঃ আলমের
বিষয় নিয়ে প্রশাসনের সাথে কথা বলে জানতে পারি।
অতি শিগ্রই তাকে গ্রেফতার করে আইন আনুক ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশ্বাস দেন অনুসন্ধান টিম কে।
এই বিষয় নিয়ে, কক্সবাজার বন বিভাগের কর্মকর্তার সাথে কথা বলে জানতে পারি।
ডিসি পাহাড় এলাকায় বর্তমান যেই ভবন টি নির্মাণাধীন রয়েছে। এই বিষয় নিয়ে বন রেঞ্জের কোন কর্মকর্তা অবগত নয় বলে জানান। অনুসন্ধান টিমকে।
উল্লেখ্য, জুলাই এর অভ্যন্তরে ৫ আগস্ট এর আগে কক্সবাজার ছাত্র জনতার বিভিন্ন মিছিলে। আওয়ামী লীগের ক্যাডার বাহিনী হিসাবে ছাত্রদের উপর গুলি বর্ষণ করেন। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলম।
৫ আগস্টের পর কক্সবাজার সদর মডেল থানায়।
আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ আলমের বিরুদ্ধে দুইটি হত্যা মামলা দায়ী করেন ছাত্র-জনতা।
কিন্তু এই বিষয় নিয়ে প্রশাসনের নাই কোন তৎপরতা।
স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ এর নেতা মোঃ আলমের
বিষয় নিয়ে প্রশাসনের সাথে কথা বলে জানতে পারি।
অতি শিগ্রই তাকে গ্রেফতার করে আইন আনুক ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশ্বাস দেন অনুসন্ধান টিম কে।