স্টাফ রিপোর্টারঃ আকবর আলী
কুড়িগ্রাম জেলাধীন রাজারহাট উপজেলা আওতাধীন এবং উলিপুর উপজেলা আওতাধীন বড় বড় নদী থেকে ছোট ছোট পানি বয়ে যাওয়া ক্যালেন গুলো ৯ফিট গভীরতা বজায় রেখে খনন কাজের মাধ্যমে বড় নদীর সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্য ইতিমধ্যেই নদীর ছোট ছোট শাখা গুলো খনন কাজের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে গেছে।
যাহা ছোট ছোট ড্রেনের মধ্য দিয়ে পানি নিষ্কাশন ছিল কিন্তু বর্তমান সব ড্রেন ভরাট হয়ে গেছে বিদায় জনসাধারণের অনেক ধরনের ক্ষয়ক্ষতি ভোগ করেছিল কৃষকেরা। বন্যার সময় জলবদ্ধতা থাকার কারণে কৃষকের ফসলের জমি পানির নিচে ডুবে থাকার কারণে কৃষকের ফসল নষ্ট হয়ে যেত। জনস্বার্থে সুবিধার জন্য সরকার পদক্ষেপ নেন যে বড় বড় নদীর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট ছোট নদ গুলো খনন কাজ সম্পূর্ণ করবে,বন্যার সময় যাতে করে পানি কম সময়ে ফসলের জমি থেকে নেমে যেতে পারে,এবং ফসলের জমি কৃষকের আবাদের পরিমাণ বেড়ে যাবে বলে সরকার বরেন্দ্র মাধ্যমে খনন কাজ শুরু করেন।
এলাকাবাসীর দাবি বড় নদীর সঙ্গে ছোট ছোট নদীর শাখা খনন কাজ সম্পূর্ণ হলে সাধারণ কৃষকের জন্য অনেক উপকারে আসবে। এই ড্রেনের মধ্যে সেলো মেশিনের দ্বারা জমিতে সেচ দিয়ে পানি সরবরাহ করে ফসলের জন্য আমাদের সুবিধা হবে,আরো সুবিধা হবে যে এই ছোট ছোট নদীগুলো মাধ্যমে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ হবে। এমনকি বন্যার সময় ঘরবাড়ি জলাবদ্ধতা থেকে উপকার ভোগ করতে পারবে জনগণ।
বাংলাদেশ যদিও নদীমাতৃক দেশ তারপরেও কৃষি নির্ভর উপর চলে এই বাংলাদেশ,