স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত সিকদার কক্সবাজার
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী নেতা লোহাগাড়া থানা অন্তর্গত কলাউজান ইউনিয়ন ৯ নাম্বার ওয়ার্ড আদাচর গ্রামের ওয়ার্ড সেক্রেটারি মোহাম্মদ ইব্রাহিম সরকারি বরাদ্দকৃত উপজেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রিত পানির পাম্প হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালনা করে আসছেন। ৯ নম্বর ওয়ার্ড তিতার চর গ্রামের পূর্ব পাশে এরিয়া ভুক্ত পানির পাম্প।
ফিল ম্যানেজার হিসেবে পরিচিত মোঃ ইব্রাহিম
তাকে সরকারি বরাদ্দা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে। কিন্তু সরকারি নিয়ম মানছে না ওয়াট আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি মোঃ ইব্রাহিম।
গত কয়েকদিন আগে একটি অনুসন্ধান টিম ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করতে চাই। ঘটনাস্থলে পরিদর্শনকালে স্থানীয় কৃষক ও লোকজন জমায়েত হয়।
পরে অনুসন্ধানে টিমে বেরিয়ে আসে ইব্রাহিমের অনিয়মের তথ্য। স্থানীয় কৃষক দের বক্তব্য নিতে গিয়ে কৃষকরা অনুসন্ধান টিমকে জানান। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে নির্ধারিত রেট করে দেওয়া হয় ২৫০০ টাকা করে। কিন্তু ফিল্ম ম্যানেজার ইব্রাহিমের গায়ের জোরে কৃষকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে ৪০০০ হাজার টাকা করে।
অনুসন্ধান টিমে আরও তথ্য বেরিয়ে আসে। ফিল্ম ম্যানেজার ইব্রাহিমের ও নিয়মের কারণে। ১০০ পরিবারের মত কৃষক পানি পাই নাই। তাদের জমিন চাষ করতে না পেরে। তারা ভোগান্তিতে পরিণত হচ্ছে বলে আমাদেরকে জানান।
কৃষকদের তথ্য অনুযায়ী অনুসন্ধান টিম ইব্রাহিমকে তৎক্ষণিক কর্মস্থলে ডেকে নিয়ে আসে। পরে অনুসন্ধান টিম ইব্রাহিমের সাথে কথা বললে জানা যায়।
সে নাকি প্রতিবছর কৃষকদের কাছ থেকে ৪ হাজার টাকা করে নিয়েছে সেই অনুযায়ী এই বছরেই ৪ হাজার টাকা রেট করা হয়েছে।
এই বিষয় নিয়ে আমরা উপজেলা প্রশাসনের এসিলেন্ট। মহোদয়ের কাছে বক্তব্য নেওয়ার জন্য বারবার তার মোটর ফোনে যোগাযোগ করলে সাড়া মেলেনি নেই তার মোবাইল ফোন বন্ধ থাকার কারণে।
মোহাম্মদ ইব্রাহিম ছিল তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ নেতার কলাউজান ইউনিয়ন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সেক্রেটারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে।
আমরা এই বিষয় নিয়ে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মহোদয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি।
কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে। আমরা কৃষকের পক্ষ হয়ে অতি শীগ্রই তদন্ত টিম গঠন করে আওয়ামীলীগ নেতা ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে যতইতো আইন আনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছি।