নিজস্ব প্রতিবেদন কক্সবাজার।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার।
সমুদ্র সৈকতের ইনানী পয়েন্টে সরকারি বন বিভাগের
সমুদ্র সৈকত রক্ষার্থে ও পর্যটকের সুবিধার্থে সৈকতের সৌন্দর্যের জন্য বন বিভাগ থেকে লাগানো হয় ঝাউ গাছ।
এই ঝাউ গাছ কে কেন্দ্র করে জেলা প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত বীচমানেজমেন্ট কমিটির। BNC.F এর সদস্য মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে ইনানী পয়েন্ট সমুদ্র সৈকতে ঝাউ বাগানে ছোট্ট ছোট্ট গাছের মধ্যে দোলনা বসিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে।
কিন্তু এই ঝাউ গাছে দোলনা বসানোর কারণে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই ঝাউ গাছ।ও পরিবেশ।
কিন্তু আমরা এই বিষয় নিয়ে বন বিভাগের সাথে কথা বলে জানতে পারি। সরকারি জনস্বার্থে সমুদ্র সৈকতে রোপন করা হয় ঝাউগাছ।
ঝাউবাগানকে কেন্দ্র করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন এই বিষয়ে কিন্তু বন বিভাগের কোন কর্মকর্তা অবগত নয়।
ঝাউ বাগানের দোলনা বসানোর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে একদল সংবাদকর্মী উপস্থিত হয়ে বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
এই বিষয় নিয়ে আমরা বেলালের সাথে কথা বলে জানতে পারি। বেলালের নেতৃত্বে রয়েছে আরো ২জন বীচ কর্মীর সদস্য, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন ও মোহাম্মদ মনজুর আলম।
আমরা যখন বেলালের কাছ থেকে বক্তব্য নিতে গেলাম।বেলাল গণমাধ্যম কর্মীকে বলেন এই বিষয়ে বেলাল কিছু জানে না সব তথ্য পর্যটক ম্যাজিস্ট্রেট স্যারের কাজ থেকে জেনে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন বেলাল।
কিন্তু এই বিষয় নিয়ে পর্যটক ম্যাজিস্ট্র মোহাম্মদ তানবীর হোসান এর মোটো ফোনে যোগাযোগ করা হলে।তিনি বিষয়টি অবগত নাই বলে জানেন।
কিন্তু এসব ঝাউ গাছ যদি নষ্ট হয়ে যায়।
বাংলাদেশের দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসা লাখো পর্যটকের ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে ।
এই বিষয় নিয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয় প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি। সমুদ্রসৈকতের সৌন্দর্য রক্ষার জন্য যথাযথ আইনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। বাংলাদেশের দূর দুরান্ত থেকে ছুটে আসা লাখো পর্যটকের নিরাপত্তা স্বার্থে এসব অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ রইল।